ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ আনন্দ বিতরণ করা সুমনের পেশা। যথারীতি সে মানুষের মাঝে আনন্দ বিতরণ করে যায়।
লাভলু ও বকুলের বিয়ে হয়েছে। সে এখনও অ(ষরেষ) বানান জানে না। তার শাশুড়ি সবার সাথে পরিচয় করিয়ে দেয় এবং বলে, জামাই শিক্ষিত কিন্তু অ বানান জানে না।
শালীর বান্ধবীরা বাসরঘরে ঢোকার আগে অ বাবান করতে বলে। বানান করতে না পারলে থাকে বাসরঘেরে ঢুকতে দেয়া হবে না। লাভলুর বুকের ভেতর ভাইব্রেশন শুরু হয়।
মোতাহার নানান রকম ফন্দি বের করে। বড়লোক তাকে হতেই হবে।
লাভলুকে সবাই বউ পাগলা বলে। তার কথা, পেয়ারের বউ। একটু বউ পাগলা হলে অপরাধ নেই। ভীষণ হাসির এবং দারুণ মজার ঘটনায় ভরপুর ‘ডিজিটাল রসের জামাই।’
পরিতোষ বাড়ৈ
পেশায় ইঞ্জিনিয়ার। নেশা লেখা। ছােটবেলা থেকেই সাহিত্যের দিকে ঝুঁকে পড়েন। মানুষকে নির্মল আনন্দ দেয়াই লেখার উদ্দেশ্য। সমাজ সংস্কার, লেখার অঙ্গীকার, আলােকিত সমাজ, লেখার স্বপ্ন সাহিত্যের প্রায় সকল শাখাতেই তার বিচরণ । নিরন্তর লিখে চলছেন গান, কবিতা, নাটক। লেখালেখির জন্য পেয়েছেন অনেক পুরস্কার । সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় সাহিত্য পুরস্কার, মাদারীপুর; নজরুল সাহিত্য সম্মাননা, ঢাকা; মরমী কণ্ঠশিল্পী আব্দুল আলীম স্মৃতি সাহিত্য পুরস্কার, বাংলাদেশ লােকগীতি শিল্পীগােষ্ঠি, ঢাকা; মানবাধিকার সম্মাননা পদক, ঢাকা; নির্ভিক সংবাদ স্বর্নপদক, ঢাকা ।