সাইকিয়াট্রিস্ট ডা. সাদিয়ার কাছে মেয়েকে নিয়ে আসে তাঁর মা। মেয়েটা কথা বলে খুব কম, মাঝেমাঝেই একের পর এক ছবি আঁকে! কীসের ছবি এগুলো? খন্দকার সাহেব বুঝতে পারছেন না কী ঘটছে তাঁর বাড়িতে। কেনই বা সবাই ভয় পাচ্ছে তাঁর বাড়িটাকে! এই বাড়ির দোতলায় আসলে কার বাস? ভর সন্ধ্যায়, পুরান ঢাকার ব্যস্ত রাস্তায় মঈন কুড়িয়ে পায় একটা মানিব্যাগ। লোভ সামলে ব্যাগ নিয়ে সে খোঁজ করে মালিকের। শ্যাওলাঢাকা, পুরনো এক বাড়িতে মোমবাতি হাতে কে ওই বুড়ো লোকটা? এই বইয়ের প্রতিটি গল্পের স্বাদ একটি অপরটি থেকে ভিন্ন। সাম্প্রতিক বাংলা অতিপ্রাকৃত সাহিত্যধারায় ছায়াময় এক অনন্য সংযোজন।
বইয়ের পিছনের কভারের লেখা:
ভবডাঙ্গা হাই স্কুলে এসেছেন নতুন এক ইংরেজি শিক্ষক। গ্রামেরই একটা পুরনো বাড়িতে তাঁর থাকার ব্যবস্থা করা হয়েছে। গ্রামের লোকেরা এত কৌতুহলী কেন তাঁর ব্যাপারে? দিন কয়েক যেতে না যেতেই মনে হলো এই বাড়িটা নিয়ে কোথায় যেন, কী একটা সমস্যা আছে! এমনই ছায়াঘন, রহস্যে মোড়া এক গুচ্ছ অতিপ্রাকৃত গল্পের সংকলন ছায়াময়।