পৃথিবীর কষ্ট বোঝার জন্য লেখকদের সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যেতে হয়। আগুনে পুড়ে,পুড়ে পরিণত হয়েই একজন লেখক মানুষের অনুভূতিগুলোতে আটকে দিতে পারে শব্দের বুননে। দুঃখই লেখকের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার জায়গা। নবীন লেখক আব্দুল্লাহ আল মামুনের কষ্টের সাথে সুসম্পর্ক। জীবনের চোরা গলিতে ছুটতে ছুটতে কালো আর আলোকে চেনা সহজ হয়ে উঠেছে তার জন্য। নাটকের চিত্রনাট্য লিখে আর প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে এর মাঝেই পরিচিত হয়ে ওঠা আব্দুল্লাহ আল মামুন এবার নিয়ে এসেছে উপন্যাস "বহুরূপী কাইকর "। কাইকর নামের এক চরিত্র রহস্যের জাল ফেলে পাঠকদের মুগ্ধ করে শুরু থেকেই। কাইকরের সাথে পথ চলতে চলতে উপন্যাসের শেষটায় এসে সবাইকে চমকে যেতেই হবে। লেখকের চোখে এই উপন্যাসের অলিগলি ঘুরতে মন্দ লাগবে না। প্রথম উপন্যাসেই যথেষ্ট পরিণত এই লেখক। দিনশেষে স্বপ্ন দেখানো আর স্বপ্নভঙ্গের যাতনার কথা জানিয়ে কাইকর পাঠকদের মন দ্রবীভূত করে। বেদনার বেনোজলে ভাসতে-ভাসতে পাঠক লেখককে কখনো নিষ্ঠুর ভাববেন আবার কখনো মনে হবে দুনিয়ার সকল মমতা নিয়ে তার পৃথিবীতে আগমন! "বহুরূপী কাইকর " জয় করুক মানুষের মন। "কাইকর " চরিত্র টিকে থাকুক আজীবন।
আবদুল্লাহ আল মামুন (কাইকর)
পৃথিবীর কষ্ট বোঝার জন্য লেখকদের সংগ্রামের ভেতর দিয়ে যেতে হয়। আগুনে পুড়ে,পুড়ে পরিণত হয়েই একজন লেখক মানুষের অনুভূতিগুলোতে আটকে দিতে পারে শব্দের বুননে। দুঃখই লেখকের সবচেয়ে বড় অনুপ্রেরণার জায়গা। নবীন লেখক আব্দুল্লাহ আল মামুনের কষ্টের সাথে সুসম্পর্ক। জীবনের চোরা গলিতে ছুটতে ছুটতে কালো আর আলোকে চেনা সহজ হয়ে উঠেছে তার জন্য। নাটকের চিত্রনাট্য লিখে আর প্রধান সহকারী পরিচালক হিসেবে এর মাঝেই পরিচিত হয়ে উঠেছেন আব্দুল্লাহ আল মামুন।