প্ল্যাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে লব্ধ বিজয় যখন মীর হামজার চেহারা পেয়েছে, মিস্টার হামজা তখন নিজেও প্ল্যাস্টিক সার্জারির মাধ্যমে নিজের চেহেরা আরেক রকম করে নিয়েছেন। একজন সৎ তরুণের সরলতা এবং বিপদকে পুঁজি করে ধনকুবের ক্রিমিন্যাল এই মীর হামজা নিজের গা বাঁচানোর প্ল্যান করেছেন সুদক্ষ আইনজ্ঞ বন্ধুর বুদ্ধিতে। কিন্তু হামজার প্রেমিকা সুন্দরী সানি সিরাজি যে লব্ধর প্রেমে পড়ে যাবে, এটা কারও মাথায় ছিল না। এও কারও মাথায় ছিল না যে, দেহরক্ষী কুতুব কাক হয়ে আরেক কাকের মাংস খেতে চাইবে, কিনবা দৃশ্যপটে হাজির হবে অপার নিষ্ঠা। শেষ দৃশ্যে ইন্সপেক্টর জানতে চাইলেন, ‘মিস্টার লব্ধ বিজয়কে কতটা ভালোভাবে চেনেন আপনি?’ নিষ্ঠা জবাব দিল, ‘যতটা ভালোভাবে চেনা সম্ভব। ওর সঙ্গে আমার এনগেজমেন্ট হয়েছে।’ ‘তিনি কি সবসময় এই রকম দেখতে, এখন যেমন তাঁকে দেখতে লাগে?’ ‘না।’ ‘তাহলে আপনি বুঝতে পারছেন কিভাবে, ইনি লব্ধ বিজয়?’