বাংলাদেশে নগরায়ন কতদূরে? দ্রুত শিল্পায়নের ফলে পরিবেশ ও প্রতিবেশের পরিবর্তনটা কি ধরনের ? বুড়িগঙ্গার দুষণ অব্যাহত থাকলে এই শহরের ভবিষ্যৎ কি? নদীমাতৃক বাংলাদেশের নদীর ৯৫ ভাগ পানি আমরা ব্যবহার করতে জানি না। এর সমাধান কি? নির্মান শিল্পের উন্নয়নে কি করতে পারি? ভূমিকম্পের উত্তর ব্যবস্থাপনাই বা কি হতে পারে ? পাহাড়, নদী, সাগর ও বন দখলকারীদের হাত থেকে পরিবেশ ও প্রকৃতিকে বাচাঁতে করণীয় কি? ঢাকা শহরের যানজট অর্ধেক কমানো যায় কেমন করে? কঠিন এমন সব বিষয়ের সহজ সমাধান আর নতুন সম্ভাবনার কথা জানা যাবে সাক্ষাকারভিত্তিক এ বইয়ে দেশসেরা ১৫ বিশিষ্ট ব্যক্তিত্বের ভাষ্যে।
আনিস রহমান
আনিস রহমান-এর জন্ম ২০ জানুয়ারি ১৯৬৪ ঢাকায়। গ্রাম গাজীপুর জেলার কালীগঞ্জ। তিনি গল্প লিখছেন মধ্য-আশি থেকে। যাপিত জীবনের ব্যক্তিক ও সামাজিক অভিজ্ঞতার সংবেদনশীল রূপায়নের জন্যে তিনি প্রথম থেকেই চিহ্নিত হয়েছেন ব্যতিক্রমী একজন গল্প লেখক হিসেবে। নদীর রূপপালী ধারা, বাঁক ফেরা তাকে মগ্ন করে, মুগ্ধ করে গভীর চেতনায় । তাই ফিরে ফিরে নদীর কাছে যাওয়া তার অনন্য এক শখ। দীর্ঘ প্রায় এক দশক যুক্ত ছিলেন সাংবাদিকতায়। সে সুবাদে জীবনের নানা অবয়ব কখনও তাকে করেছে আশাহত কখনও আর্দ্র। কখনও আবার স্বপ্ন দেখিয়েছে নতুন আগামীর। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভূগােলে সম্মানসহ স্নাতকোত্তর । পিএইচ.ডি করেছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে। বর্তমানে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত। সংসারবন্ধু আশরাফ জঁহা এলি। শিক্ষকতা করেন একটি কলেজে। মেয়ে নিসর্গ মেঘেলা। ছেলে দিঘল অরণ্য কাব্য। প্রকাশিত গ্রন্থ : ছােটগল্প। ছেড়া পাঁজরের চিরকুট, ছায়া জুড়ে বিষন্নতা, বাজে না মন্দিরা, ঈশ্বরের চিত্রনাট্য, মণ্ডপটিলার পার্শ্বচিত্র, তুলির ডগায় রঙ, আকাশ কাকুর চিঠি, হৃদয়পুর, গ্রেট দিপকদা, আঁকাজোকা মুখ, ভূত-অদ্ভুত। প্রবন্ধ : বাংলাদেশের উপন্যাসে ভূগােল-চেতনা (১৯৪৭-১৯৯০), কাল-সমকাল ।