অ্যান্টার্টিকায় প্লেন ক্র্যাশের পর সেখানে উন্মোচিত হয় বিশাল এক গুহা।
আমেরিকান স্যাটেলাইটের ইমেজে গুহার ভেতর পাওয়া যায় একটা তরলের উৎস যা পৃথিবীর বিশাল পরিমাণের জ্বালানি খাতে চাহিদা মেটাতে সক্ষম।
তাই উদ্ধারকারী দলের সাথে পাঠানো হয় একদল গবেষক।
কিন্তু চব্বিশ ঘণ্টা পর তাদের সাথে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়।
দ্বিতীয় দফায় পাঠানো হয় অ্যালেক্স হান্টার ও তার দক্ষ কমান্ডো দল। পেট্রোবায়োলজিস্ট অ্যামি উইয়ার-সহ আরো কিছু গবেষক যোগ দেয় তার দলে।
তাদের পিছু নেয় তিনজনের এক দল রাশিয়ান ঘাতক। যাদের উদ্দেশ্য অ্যালেক্স হান্টারের পুরো দলকে গুম করে দেওয়া।
গুহার ভেতরে প্রবেশ করার পর সবাই দেখতে পায় সেখানে কোনো মানব চিহ্ন নেই। না মৃত অথবা জীবিত। দেওয়ালে খোদাই করা পিকটোগ্লিফ ইঙ্গিত করে প্রাচীন সভ্যতার, সাথে এক প্রাচীন হুমকি ‘কুয়োটন’।
রাশিয়ান ও সাথে প্রাচীন দানব কুয়োটনের হাত থেকে নিজের দলকে উদ্ধার করতে হলে আলেক্সকে নিজ দক্ষতার সাথে ব্যবহার করতে হবে নিজের রহস্যময় ক্ষমতারও।
আর সবই করতে হবে অ্যান্টার্টিকার বরফের কয়েকশ ফিট নিচে।