তরুণ স্পাই আহাদ উত্তরাখন্ড না গিয়ে দার্জিলিং গেল কেন? কী করবে সে ওখানে, যেটা বদলে দেবে সবকিছু? অনেকগুলাে পক্ষ নেমে পড়েছে নাটকের শেষ অঙ্কে। দ্য অক্টোপাস জাল গুটিয়ে আনছে বাংলাদেশে। কার্ল সেভার্স উধাও নিখোঁজ মাস্টার সিফাতও সিরিয়া থেকে ফিরছে। আইএসে যােগ দেওয়া সাবেক বাজিকর সমশের সাবেক এজেন্ট রােখসানার শান্তি তছনছ। কাপ্তান গৌতম ফিরতে চায়, জানে না কিভাবে ফিরবে। ট্রাভিস নেমে পড়েছে জীবনের সবচেয়ে বড় যুদ্ধে। আহাদ দেখছে কিভাবে সব ভেঙে পড়ছে, আর তার মাঝেই খুঁজে ফিরছে নিজের রহস্যময়ী মা’কে। তুরুপের তাস অনেকের হাতেই, অনেকের আস্তিনেই রুমাল লুকানাে, কিন্তু বাজিমাত করবে শুধু একজনই। আর এসবের রঙ্গমঞ্চটা কোথায়, জানেন? নিউক্লিয়ার। ওয়্যারহেডবাহী এক বিশাল এয়ারক্র্যাফট ক্যারিয়ারে!। নাবিল মুহতাসিমের বাজিকর ট্রিলােজির শেষ খন্ড বাজিমাত পাঠককে হাজির করবে। বহুদিন ধরে লুকোনাে এক সত্যের সামনে।
নাবিল মুহতাসিম
নাবিল মুহতাসিমের জন্ম ও বেড়ে ওঠা রংপুরে। বাবা অবসরপ্রাপ্ত সরকারী কর্মকর্তা, মা গৃহিনী। রংপুর জিলা স্কুল এবং কারমাইকেল কলেজে অধ্যয়ন শেষে পড়াশােনা করছেন ঢাকা মেডিকেল কলেজে। বড় ভাই সুলেখক নিয়াজ মেহেদীর উৎসাহে ছােটবেলা থেকেই লেখালেখিতে হাতেখড়ি। সপ্তম শ্রেণিতে পড়ার সময় প্রথম লেখা প্রকাশিত হয় একটি জাতীয় দৈনিকে। এরপর থেকে বিভিন্ন স্থানীয় এবং জাতীয় পত্রিকায় অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে তার। ২০১২ সালে বাতিঘর প্রকাশনী থেকে প্রকাশিত হয় তার প্রথম অনুবাদ গ্রন্থ বর্ন লিগ্যাসি, তারপর ফাইট ক্লাব। প্রথম মৌলিক উপন্যাস শ্বাপদ সনে প্রকাশিত হয় ২০১৬-এর বইমেলায়। পরের দু-বছর বাজিকর ট্রিলােজির এসপিওনাজ-ধূলার বাজিকর ও বাজি পাঠকপ্রিয়তা লাভ করে। সম্প্রতি তার শ্বাপদ সনে উপন্যাসটি কলকাতার অভিযান পাবলিশার্স থেকে ভারতীয় সংস্করণ প্রকাশিত হয়েছে। বিভং তার চতুর্থ মৌলিক উপন্যাস এবং প্রথম সায়েন্স ফিকশন।