দারুন এক মুখোশ পরে আছে জীবন। যে সময়ে উপহার হিসেবে ফুল দিলে অধিকাংশ মানুষ খুশি হয় না, খুশি হওয়ার অভিনয় করে মাত্র। ফলাফল, জীবন হারাচ্ছে শুদ্ধতা। মানুষ তাই হাইওয়ের গাড়ি না হয়ে, হয়ে যাচ্ছে ট্রেনিং সেন্টারের গাড়ি। যার কোনও গন্তব্য নাই। একটু আধটু ঘুরে দিনভর বন্ধই হয়ে থাকে।
আর সেটাই বা হবে না কেনো, পৃথিবীর অসংখ্য মানুষ জানেনা, কোথায় গেলে তার আসলে ‘যাওয়া হয়? যাওয়ার জন্য আসল 'কোথাওটা' তার কোন দিকে?
ইশতিয়াক আহমেদ
আমি আমার বিশ্বাসের প্রতিনিধি-এই মৌলিক বিশ্বাসেই মূলত ইশতিয়াক আহমেদের পথ চলা। জন্ম ২২ নভেম্বর ১৯৮১। সাংবাদিকতা করছেন দেশের শীর্ষ একটি জাতীয় দৈনিকে। প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ার দৌড় মাস্টার্স অবধি। ২০০৯ সালে প্রকাশিত হয় গল্পগ্রন্থ ‘হােটেল বনলতা (আবাসিক) প্রথম একক বই ২০১০-এ গল্পগ্রন্থ নেইলকাটার। এ বছর একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠান প্রকাশ করেছে ছােটদের জন্য ছড়ার বই ‘ফুঁ’। এর আগে ‘ইশতিয়াক আহমেদ এবং তার। ভাই-ব্রাদারদের গল্প’ এবং ‘স্বপ্ন আর । ভালােবাসার ক্যাডারদের কবিতা' নামে দুটি বই বের হয়েছে তার সম্পাদনায়। সম্পাদনা করেছেন হড়পা’ Little মেঘ’সহ বেশকিছু ছােট কাগজ। ইদানীং ইন্টারনেটে জনপ্রিয়। হয়ে ওঠা শীর্ষ বাংলা ব্লগগুলােতেও তার পদচারণা উল্লেখ করার মতাে। দিনের অর্ধেক সময় ঢাকায় আর বাকি অর্ধেক নারায়ণগঞ্জে। কাটানাে ইশতিয়াক আহমেদ কাজকেই ভেতরে-বাইরে মূল হিসাবে বিশ্বাস করেন।। খুব একটা পাত্তা দেন না স্বপ্নটপ্লকে।