হিন্দিতে একটা প্রবাদ আছে, ‘উড়তা হুয়া তীর পিছওয়ারে মে লেনা’। যার সরল বাংলা অনুবাদ হচ্ছে—উড়ন্ত তীরের সামনে নিজের পশ্চাৎদেশ পেতে দেয়া। আমার মনে হচ্ছে আমি তীর না, উড়ন্ত নিউক্লিয়ার ওয়ারহেডের সামনে পেছন ফিরে দাঁড়িয়েছি!...
...একজন মানুষ একেবারে ভোজবাজির মতো কীভাবে গায়েব হয়ে যেতে পারে—এ প্রশ্ন আজও তাড়িয়ে বেড়ায় শওকতকে। কোথায় না খুঁজেছে তাকে। মাঝে মাঝে ‘কীভাবে’র চেয়েও গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে ‘কেন’? কেন ওভাবে হারিয়ে গেল সুমনা? আসলেই কি হারিয়ে গিয়েছে তার দুরন্ত কৈশোরের প্রেম নাকি রহস্যটা আরো বেশি জটিল?
সে উত্তর খুঁজতেই রাঙামাটির পাহাড়ে রওনা হলো এক বাউন্ডুলে যুবক। সস্তা রসিকতা আর বিভ্রান্তি দিয়ে যে খুঁজে ফিরছে এক নিঃসঙ্গ যুবকের রাতের ঘুম। বিশাল সবুজ পাহাড়গুলোতে সে কি খুঁজে পেল জবাব? নাকি নিরুদ্দেশ হলো নিজেই।
এটা একটা রহস্য গল্প। কিংবা অদ্ভুত প্রেমের। কারণ রহস্যই তো বাঁচিয়ে রাখে প্রেমগুলোকে।