“আল-মুকাদ্দিমা ১ম খণ্ড” বইয়ের ভূমিকা ইতিহাসের বিষয় গুরুত্ব, তাঁর বিভিন্ন পদ্ধতিগত বিশ্লেষণ এবং ইতিহাসবিদদের সম্ভাব্য ত্রুটি-বিচ্যুতির বিবরণ ও কারণ, বনি ইসরাইলের সৈন্যসংখ্যা, তুব্বা রাজন্যবর্গের দিগ্বিজয়, ইরাম নগরীরর কাহিনী, বরমেকীদের পতন, আকসামের মধ্যপান, মামুনের প্রেম, উবায়দী বংশধারা, ইনরিসী বংশধারা, আল-মেহেদীর বংশধারা, ঐতিহাসিকদের দায়িত্ব, শিক্ষকতা প্রসঙ্গ, বিচারক প্রসঙ্গ, ভুল বর্ণনা পদ্ধতি, প্রতিবর্ণীকরণ সমস্যা, প্রাথমিক বক্তব্য। “আল-মুকাদ্দিমা ১ম খণ্ড” বইয়ের সূচিপত্র: *আল্লামা ইবনে খালদুন *আল-মুকাদ্দিমা : আলোচনা *অনুবাদ প্রসঙ্গ *প্রান্ত ক্রুচি *ইদিগাম প্রসঙ্গ *উৎসর্গ
সমরেশ মজুমদার
জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক সমরেশ মজুমদারের জন্ম ১০ মার্চ ১৯৪৪।
তাঁর শৈশব এবং কৈশাের কেটেছে জলপাইগুড়ির ডুয়ার্সের চা বাগানে। লেখাপড়ায় মন বসতাে না একদমই। ইচ্ছে ছিল নায়ক হবেন। তাই জলপাইগুড়ির বন্ধুদের নিয়ে সাজাতেন নাটকের দল। বাজারের জন্য দিদিমার দেয়া টাকা বাঁচিয়ে তাও খরচ করতেন বন্ধুদের নিয়ে। ষােলাে বছরের এক তরুণ সমরেশ কলকাতায় আসেন ১৯৬০ সালে। ভর্তি হন স্কটিশ চার্চ কলেজে, বাংলায়। এখানেও শুরু হলাে থিয়েটার আর নাটক লেখা, গল্প লেখার কাজ। নাটক লিখলেও নাটক হতাে না। অভিনয়ও জমছে না ঠিকমতাে। ততদিনে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় এমএ পাসের সার্টিফিকেট জুটলাে কপালে। কিন্তু নায়ক হওয়ার স্বপ্ন আর পূরণ হলাে না। এবার নাটক বাদ। গল্প লেখায় সময় ব্যয়। ১৯৭৬ সালে দেশ পত্রিকায় ছাপা হলাে তাঁর প্রথম উপন্যাস দৌড়। তারপর আর পেছনে তাকাতে হয়নি। প্রকাশিত গ্রন্থ ২১৫।
সমরেশ মজুমদার ১৯৮২ সালে পান ‘আনন্দ পুরস্কার'। কালবেলা উপন্যাসের জন্য সাহিত্য আকাদেমি পুরস্কার পান ১৯৮৪ সালে।