সূচি *শিশু যদি খেতে না চায় *কী খাওয়াবেন কীভাবে খাওয়াবেন *শিশুর খাবারে অনীহার কারণ ও প্রতিকার *কোনো বয়সে কী খাওয়াবেন কতটা খাওয়াবেন *বুকের দুধের অভাবে শিশুর বিকল্প খাবার *শিশুকে দুধের সাথে আর কী খেতে দেবেন *স্বাস্থ্য সম্মত খাবার-দাবার *ভিটামিন আছে যেসব খাবারে *শিশুর দৈনন্দিন খাবার তালিকায় থাকা চাই শাকসব্জি ফলমূল *জীবনের জন্য পানি ও পানীয় *শিশু কিছুই খায়না *খাবার সংগ্রহ ও তৈরিতে সচেতন ও সংরক্ষনের নিয়ম *ফাস্টফুড এর কবল থেকে শিশুকে কিভাবে ফেরাবেন *কী খেলে শিশুর এলার্জী হয় *যে খাদ্য শিশুর দাঁতের জন্য ভয়ানক *শিশুর অতিরিক্ত ওজন *শিশুর জ্বর হলে কী খাবে *শিশুর ডায়রিয়া হলে কী খাওয়াবেন *শিশু ডায়াবেটিস রোগীদের খাবার *জন্ডিস ও হেপাটাইটিস হলে কি খাবে শিশুদের কোষ্ঠকাঠিন্য হলে কি খাবে *শিশু নেফ্রোটিক সিন্ড্রোম রোগীর খাদ্য *শিশুদের জন্য মজাদার রেসেপি খিচুড়ি *আপনার শিশুর কোনো বয়সে কত ওজন থাকতে হবে
ডা. সজল আশফাক
ডা. সজল আশফাক ১৯৬৩ সালে বরিশালে জন্মগ্রহণ করেন এবং ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ থেকে এমবিবিএস পাস করেন। তিনি নাক-কান-গলা রোগের বিশেষজ্ঞ এবং বর্তমানে হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে কর্মরত। সজল আশফাকের লেখালেখির শুরু ছড়া ও কবিতা দিয়ে হলেও তিনি সায়েন্স ফিকশন এবং স্বাস্থ্যবিষয়ক লেখালেখিতে বিশেষভাবে পরিচিত। ১৯৯৯ সালে তিনি আনোয়ারা-নূর পুরস্কার এবং ১৪১৫ বঙ্গাব্দে অগ্রণী ব্যাংক বাংলাদেশ শিশু একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেন। তাঁর স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা বিষয়ে প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা ৪০।
ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল
ডা. মিজানুর রহমান কল্লোল জন্ম ১ জানুয়ারি, খুলনা । বাবা বিশিষ্ট মুক্তিযােদ্ধা অধ্যক্ষ মােস্তাফিজুর রহমান এবং মা রাহিলা খাতুন। বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজের ১৬তম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন, এমবিবিএস পাশ করেন ১৯৯৩ সালে । ছাত্রজীবনে সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। তিনি শের-ই-বাংলা মেডিক্যাল কলেজের ছাত্র সংসদের নির্বাচিত সাহিত্য সম্পাদক ছিলেন। বর্তমানে ঢাকা ন্যাশনাল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে সার্জারি বিভাগে কর্মরত রয়েছেন। তিনি থােরাসিক সার্জারিতে এমএস করছেন। পেশাগত দায়িত্ব পালনের পাশাপাশি লেখালেখি করেন প্রচুর। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিক, পাক্ষিক ও মাসিকে নিয়মিত লিখে যাচ্ছেন। যদিও লেখালেখির শুরুটা কবিতা দিয়েই, কিন্তু বর্তমানে বেশি ব্যস্ত স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখালেখিতে । সায়েন্সফিকশন এবং ভৌতিকগল্পও লিখছেন প্রচুর । অনুবাদেও সমান দক্ষ। ইতােমধ্যে তার বেশ কিছু অনুবাদের বই বেরিয়েছে। প্রথম কবিতার বই একজন স্বপ্ন পুরুষের কাছে মৃত্যুর অনুবাদ প্রকাশিত হয় ১৯৮৯ সালে। বাংলায়। প্রথম দীর্ঘ সায়েন্সফিকশন কবিতা লেখেন তিনি, পৃথিবীর মৃত্যুতে কাঁদেনি কেউ শিরােনামের এই সায়েন্সফিকশন কবিতাটি প্রকাশিত হয় অন্যদিন পত্রিকায়। স্বাস্থ্য বিষয়ক লেখালেখিতে অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ১৯৯৯ সালে পেয়েছেন। আনােয়ারা-নূর পুরস্কার। তাঁর স্বাস্থ্য বিষয়ক বইগুলাে ব্যাপকভাবে পাঠক জনপ্রিয় হয়েছে। রহস্য পত্রিকায় তিনি পাঠকদের স্বাস্থ্য বিষয়ক প্রশ্নের উত্তর দেন। উন্মাদ পত্রিকায় তিনি পরিকল্পনা বিভাগে রয়েছেন। তিনি একটি জাতীয় দৈনিকের সাব এডিটর।