ফ্ল্যাপে লেখা কিছু কথা
বেশ শক্ত বাতাস দিচ্ছে। ঠাণ্ডা কনকনে হাওয়া। হয়ত বৃষ্টি হচ্ছে কোথাও। খবির হোসেন তাকিয়ে আছেন অন্তুর দিকে। অন্তু ছোট ছোট পা ফেলে এগুচ্ছে। যেন কেউ তাকে থামাতে পারবে না। ভূমিকা
‘অপরাহ্ন’ ঈদ সংখ্যা বিচিত্রায়(১৯৮৭) প্রথমা প্রকাশিত হয়। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সময় গল্পে কিছু আদল-বদল করছি। দুটি নতুন অধ্যায় যোগ করেছি। কারণ মূল গল্প আমার কাছে অসম্পূর্ণ মনে হচ্ছিল। অবশ্যি এখন যে খুব সম্পূর্ণ মনে হচ্ছে তা না। সম্পূর্ণতার তৃপ্তি এখনো পাচ্ছি না। কিছু কিছু লেখায় আমার এ রকম হয়। অতৃপ্তি ব্যাপারটি কাঁটার মতো বিঁধে থাকে। মনে হয় এ লেখাটা না লিখলেও তো পারতাম। তবু বিচিত্র কারণে প্রচুর প্রশংসা এই লেখাটির জন্যে ছুটে গেছে। প্রচুর মমতা ও প্রচুর ভালবাসায় যে সব লেখা লিখেছি বেশির ভাগ সময়ই দেখেছি কেই সে সব নিয়ে কথা বলেন না। আবার নিতান্ত হেলাফেলার লেখাগুলির কথা আগ্রহ নিয়ে বলেন। কে জানে রহস্যটা কি!
ড. আতাউর রহমান
Title :
অ্যানালাইসিস্ অভ ইন্ডিটারমিনেইট স্ট্রাকচারস্