১৯৭১-এ মুক্তিযুদ্দ শুরুর সময়, হরতালের রাস্তায় কেলতে খেলতে ক্লাস টুয়ের ছাত্র মুকুল আন্দোলন দেখে। বাঙালির স্বাধীনতার দাবিও অনেকটা বুঝতে পারে। কারণ তার উকিল বাবা রাজনীতির নেতাও। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দল করে। কলেজছাত্র বড় ভাই মিছিল-আনোদলন নিয়েই ব্যস্ত। বাড়িতে স্বাধীনতার পতাকাও উড়িয়ে দেয়। ২৫ শে মার্চের কালরাতে হানাদার পাকবাহিনী মুকুলের বাবা ও ভাইকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যায়। মিলিটারিরা শহরের েএকটি শশ্মানে অনেক মানুষকে গুলি করে মেরেছে। সেখানে বাবা ও ভােইকে খুঁজতে কার্ফুর মধ্যেও ছুটে যায় মুকুল। তারপর যা ঘটে এবং যা দেখে সে, তা বোবা ভূতের চেয়েও ভয়ঙ্কর। সেই বোবা ভূত ভর করারয় মুকুল বোবা হয়ে যায়। বাড়িতে ফিরেও আর কথা বলতে পারে না মুকুল।
মা ও বোনের সঙ্গে শহরের বাড়ি ছেড়ে গ্রামে পালায় মুকুল। পালাবার পথেও কত যে মজার ও ভয়ের কান্ড ঘটে। মুকুল বোবা কিন্তু ঘুমিয়ে গেলেই অদ্ভুত সব স্বপ্ন দেখে। স্বপ্নের মধ্যে কতাও বলে। হারানো বাবা, ভাই, মুক্তিবাহিনী এবং বাংলাদেশের কত যে স্বপ্ন ছবি দেখে ঘুমিয়ে ঘমিয়ে নানা বাড়ির গ্রামে যাওয়ার পর তার আনোয়ার চাচা ও বগা মামা মুক্তিবাহিনীতে নাম লেখাতে চলে যায়। কিন্তু গ্রামে থেকেও পাক বাহিনী এবং তাদের দোসর রাজাকারের বিরুদ্দে রুখে দাঁড়ায় মুকুল।
ছোট্র মুকুলের চোখে দেখা একাত্তর সালের শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সময়ের ছবি দয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়া িএ কাহিনী তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়া এ কাহিনি তাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় গড়া এ কাহিনী তাই মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসও।