জীবন যেন হাওয়াই মিঠাইয়ের মতো সুন্দর।কখন কে কেড়ে নিয়ে খেয়ে ফেলে কিংবা কোনদিক থেকে বাতাস এসে অস্তিত্ব নিয়ে প্রশ্ন তোলে তার ঠিক নেই।জীবনের নানান মোড়ে ঘুরে মানুষের জীবন ও দর্শন প্রভাবিত হয়।একজন নারী ও পুরুষ ক্ষমতার লড়াইয়ে কাছাকাছি আসাই যেন এ সমাজে যুদ্ধের ডাক।নারী-পুরুষ কিছুতেই সমতা পেতে পারে না, সে জেদ ধরেই বসে আছে সমাজ।নারী-পুরুষ বা দুজন মানুষ যদি খুনি হয় সেক্ষেত্রে নারীর দিকেই মানুষ তাকিয়ে থাকে অবাকদৃষ্টিতে। এ যেন নারীর জন্য করা ঠিক নয়।সমাজে ভালো কিছুর পুং লিঙ্গ এবং স্ত্রী লিঙ্গ থাকলেও খারাপ সকল কিছুর কেবল মাত্র স্ত্রী লিঙ্গ বিদ্যমান। এক্ষেত্রে যেন পুং লিঙ্গ থাকা অসম্ভব। কেন হতে পারে না খারাপের মানুষ লিঙ্গ যেখানে দায়ী থাকবে মানুষ কোনো পুরুষ কিংবা নারী নয়।দায় নিবে মানুষ,সে হোক নারী কিংবা পুরুষ।কিন্তু এমনটা হয়েও হয় না কখনো।এমনই এক উত্থান পতনে ডুবে থাকা নারীর জীবনী নিয়েই লেখা গ্রন্থ এটি যা পুরুষ ও নারীকে মানুষে পরিণত করতে চাইবে।দাবী করবে সাম্যবাদী হতে,মানুষ হতে বাধ্য করবে।
সত্যিই কি প্রধান চরিত্রে ফুটে উঠা নিকৃষ্টতমা রমনী পারবে কখনো মানুষ হতে?নাকী আজীবন ছলনাময়ী,নিকৃষ্টতমাই থেকে যাবে!চলুন,জেনে নেয়া যাক, আসল ঘটনা কি?