ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ অবাঞ্ছিত উপন্যাসের জনপ্রিয় লেখক হিসেবে পরিচিতি আকবর হোসেন। এরপর একে একে কি পাইন, মোহমুক্তি, এমনই নয়টি উপন্যাস সে জনপ্রিয়তার ধারাবাহিকতাকে রক্ষা করে চললে বাংলা সাহিত্যে ঔপন্যাসিক হিসেবে আকবর হোসেন পেয়ে যান স্থায়ী মর্যাদা। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসও তাই বলে। কিন্তু সাহিত্যের এ পিরামিডেও পড়তে থাকে ধুলো। রকিবুল হাসানের নিবিড় অনুসন্ধানে খননআলোয় উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে বাংলাদেশের সাহিত্যের সে-প্রত্নগহ্বর। সেখানে আকবর হোসেন শুধু সময়ের জনপ্রিয় ঔপন্যাসিকই নন, তিনি একাধারে কবি, গল্পকার, নাট্যকা্র, প্রাবন্ধিক। নিরন্তর এ গবেষণায় বেরিয়ে আসছে আকবর হোসেনের সব্যসাচী রূপ।
রকিবুল হাসান
রকিবুল হাসান। জন্ম ৩১ মে, ১৯৬৮। কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী উপজেলার কয়া গ্রামে। মাতা: পরীজান নেছা। পিতা: মোহা. উকিল উদ্দিন শেখ। লেখাপড়া: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বি.এ. (অনার্স) এম.এ., পিএইচডি.। পেশা: সাংবাদিকতা। সম্পাদক, সাপ্তাহিক অর্থবিত্ত ও গৈরিক (সাহিত্যপত্রিকা)। প্রকাশিত গ্রন্থ : প্রবন্ধ: বিপ্লবী ভাঘা যতীন, পথের কথা, কয়ায় রবীন্দ্রনাথ, বাঘা যতীন এবং প্রাজ্ঞজন, কাব্য: দুঃখময়ী শ্যামবর্ণ রাত, অনিয়ম চুম্বনের সিঁড়ি ধরে, এক ধরনের অহংকার। উপন্যাস: নবীরন, ভাঙন, জীবন দিয়ে ভালোবাসি, এ কি তৃষ্ণা এ কি দাহ, ছায়াবন্দি, সম্পাদনা: নবতরঙ্গের ধ্বনিবন্ধ, আমার সোনার বাংলা কই, কত কবিতা শুনলাম কিন্তু। সাক্ষাৎকারভিত্তিক গ্রন্থ: ইন্টারভিউ। পুরস্কার: বাংলা সাহিত্য পদক (১৪১৩ বাংলা), স্যার সলিমুল্লাহ পদক (২০০৬), দি সান সম্মাননা (২০১০), চাইল্ড হেভেন সম্মাননা (২০১০)। জীবন সদস্য, বাংলা একাডেমী, আজীবন সদস্য, কুষ্টিয়া জেলা সমিতি ঢাকা; নির্বাহী পরিষদ সদস্য, সাহিত্য একাডেমি, কুষ্টিয়া।
Title :
আকবর হোসেনের কথা সাহিত্য : রূপলোক ও শিল্প সিদ্ধি