ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ কেনিয়ায় বিয়ের প্রক্রিয়া বেশ জটিল। এক এক গোত্রের এক এক নিয়ম। বিয়ের প্রক্রিয়া চলে অনেক দিন ধরে। এখানে ছেলে-মেয়েরা নিজেদের পছন্দে যেমন বিয়ে করে তেমনি বাবা-মায়ের পছন্দেও বিয়ে করে। অনেকে আবার বিয়ে না করেও এক সঙ্গে বসবাস করে। যদি মনের মিল হয় তাহলে ছেলে মেয়ে হয়ে যাওয়ার পর বিয়ে করে।
জার্মানে বিয়ের মজার পর্বটি হয় আনুষ্ঠানিকভাবে বিয়ের আগে। বন্ধু-বান্বরা মাটির তৈরি থালা বা চীনামাটির তৈরি কাপ ও থালা নিয়ে বর-কনের ঘরের সামনে ভেঙে টুকরো টুকরো করে। পরে এই ভাঙা টুকরোগুলো বর-কনে মিলে পরিস্কার করে। জার্মানের বিশ্বাস, বিয়ের আগে এই কাজটি করলে বর-কনের পারিবারিক জীবনে সৌভাগ্য বয়ে আনে।
কোনো শয়তান আত্মা যাতে শিশুদের ক্ষতি করতে না পারে সেজন্য শিশু জন্মের তৃতীয় দিনে প্রথ্যেক থাই পরিবার একটি ‘থাম’ খাওয়া বা বড় ধরনের খাওয়া-দাওয়ার উৎসব করে। বয়স ২০ বছর না হওয়া পর্যন্ত থাই যুবকরা বাড়িতে থাকতে পারে না। কমপক্ষে ৩ মাসের জন্য তাদের কোনো এক বৌদ্ধ মঠে কাটাতে হয়। এ সময় ধর্ম বিষয়ে তাদের ১২৭ প্রকার নিয়ম-কানুন শিখতে হয়। এসব শেখার পরই বড়য়া থাই যুবকদের সাবালক মনে করে।