‘এ ব্রীফ হিস্ট্রি অফ টাইম’ বইয়ের ফ্ল্যাপের কথাঃ হকিং-এর বহুল আলোচিত ‘এ বীফ হিস্ট্রি অফ টাইম’ গ্রন্থটির বাংলা ভাষায় অনুবাদ প্রকাশিত হলেও গ্রন্থটির বিষয়ে ব্যাপক পর্যালোচনা বা আলোচনা হয়নি। প্রফেসর মতিয়ার রহমানের ‘মহাবিশ্বের স্বরূপ-শুরু ও শেষ-আলবার্ট আইনস্টাইন থেকে সিটফেন হকিং’ নামে একটি গ্রন্থ ২০০৪ সালে প্রকাশিত হয়। তবে তা সরাসরি এ বীফ হিস্ট্রি অফ টাইম বা কালের সংক্ষিপ্ত ইতিহাসের মুখ্য পর্যালোচনা ছিল না। তার লেখা এ গ্রন্থটি পাঠ করে মূল গ্রন্থটির প্রকৃত স্বাদ গ্রহণ এবং সেই সাথে বর্তমানে বহুল আলোচিত হিগস-বোসন তথা ঈশ্বর কণা বিষয়ে ধারণা আরও স্পষ্ট হবে। বিজ্ঞান ও ঐতিহ্যপ্রিয় প্রফেসর মতিয়ার রহমান-এর এই গ্রন্থটি প্রকাশ করতে পেরে আমরা আনন্দিত।
সূচিপত্রঃ ১। মহাবিশ্ব নিয়ে আমাদের চিত্র / ১৯ ২। স্থান এবং কাল / ২৫ ৩। মহাবিশ্ব প্রসারমান / ৩৯ ৪। অনিশ্চয়তাবাদ নীতি / ৪৯ ৫। মৌলিক কণা এবং প্রাকৃতিক বল / ৫৩ ৬। কৃষ্ণগহ্বর / ৬৪ ৭। কৃষ্ণগহ্বর অত কালো নয় / ৭১ ৮। মহাবিশ্বের উৎপত্তি ও পরিণতি / ৭৫ ৯। সময়ের অভিমুখ /১০৩ ১০। পদার্থবিজ্ঞানকে ঐক্যবদ্ধ করা / ১১৫ ১১। হিগস-বোসন—ঈশ্বর কণা বিতর্ক / ১২১ ১২। উপসংহার / ১৩৯ ১৩। তত্ত্ব ও তথ্য বিন্যাস / ১৪৩
স্টিফেন হকিং
জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি, যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ডে। বিজ্ঞানে আবিষ্কারের নতুন দিগন্ত যেমন তিনি খুলে দিয়েছেন, তেমনি জটিল বিষয়গুলাে সাধারণ পাঠকদের কাছে সহজ ভাষায় তুলে ধরেছেন জনপ্রিয় ধারার বই লিখে। সেখানেও সফলতার প্রমাণ পাওয়া যায় তাঁর আ ব্রিফ হিস্ট্রি অব টাইম বইটি প্রকাশের পর লন্ডন সানডে টাইমস-এ এটি টানা ২৩৭ সপ্তাহ বেস্ট সেলার তালিকায় থেকেছে। তিনি বিজ্ঞান নিয়ে লিখেছেন আরও কিছু বই। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সময়েই হকিংয়ের দুরারােগ্য মােটর নিউরন রােগ ধরা পড়ে। সেসময় চিকিৎসকেরা তাঁর আয়ু মাত্র দু’বছর বেঁধে দিয়েছিলেন।
কিন্তু অদম্য মানসিক শক্তির জোরে তিনি পড়ালেখা ও গবেষণা চালিয়ে যান। দৈহিক অক্ষমতা জয় করে একসময় কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিতের। লুকাসিয়ান অধ্যাপক হিসেবে টানা ৩০ বছর দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০১৪ সালে তাকে নিয়ে চলচ্চিত্র নির্মিত হয়েছে। নাম দ্য থিওরি অব এভরিথিং।
Title :
এ ব্রীফ হিস্ট্রি অফ টাইম ফ্রম দ্য বিগ-ব্যাং টু ব্ল্যাকহোল পর্যালোচনা ও হিপস-বোসন-ঈশ্বর কণা বিতর্ক)