পাকিস্তান আমলের শেষ পর্বে লৌহমানব বলে খ্যাত সামরিকশাসক আইয়ুব খানের ১০
বছরের শাসনের পতন ঘটেছিল মওলানা ভাসানীর বিরামহীন সংগ্রামের কারণে। তখন গঠিত
হয়েছিল ছাত্রসংগ্রাম পরিষদ। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব ছিলেন আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার
আসামী। শহীদ আসাদ, মতিউর, ডা. জোহার রক্ত শান দিয়েছিল আন্দোলনের ময়দানে।
সমস্ত পাকিস্তান অচল হয়ে গিয়েছিল। শেষপর্যন্ত সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খানকে চিঠি লিখে
ক্ষমতা হস্তন্তর করতে বাধ্য হয়েছিলেন আইয়ুব খান। নানা অজানা দলিলের পূর্ণবিবরণ দিয়ে
রচিত ‘৬৯-এর গণঅভুত্থান ও মওলানা ভাসানী’ গ্রন্থটি।