ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ ষাটের দশকে ব্যতিক্রমী চিত্র পরিচালক স্ট্যানলি কুবরিক হঠাৎ করে ভাবলেন, প্রকৃত সায়েন্স ফিকশন চাই। সর্বব্যাপী ,সর্বদৃষ্টির এক সায়েন্স ফিকশন বানাতে চাইলেন যাতে বিজ্ঞান আসবে পুরোপুরি যুক্তির কাঁধে ভর করে। স্নায়ুক্ষয়ী কাহিনী আসবে বিজ্ঞানের সাথে পায়ে পা মিলিয়ে। স্যাটেলাইটের জনক, মহকাশ অভিযানের ধারাভাষ্যকার কল্পকাহিনী আর্থার সি ক্লার্ক তাঁকে যে কাহিনী দি;লেন তা দিয়ে সৃষ্টির হল ‘ ২০১০ : আ স্পেস ওডিসি’।
সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ সায়েন্স ফিকশন চলচ্চিত্র। কিন্তু ক্লার্কের মনে হল, কাহিনী পূর্ণ হয়নি । তিনি একই নামে আরো পরিষ্কার করে গুছিয়ে লিখলেন এই উপন্যাস। ঊনিশশ আটষট্রিতে। মহাকাশ অভিযান নিয়ে সারা পৃথিবীর সব সায়েন্স ফিকশনের আদর্শ।
সপ্তম পর্ব * দানব জেগে উঠছে ৫০. বিদায় বৃহস্পতি ৫১. দ্য গ্রেট গেম ৫২. প্রজ্বলন ৫৩. উপহার, এ স-ব জগৎ ৫৪. দুই সূর্যের মাঝে ৫৫. জেগেছে লুসিফার
সামনে দেখা: * সাল-বিশ হাজার এক * কৃতজ্ঞতা স্বীকার * আর্থার সি ক্লাক * নির্ঘণ্ট
মাকসুদুজ্জামান খান
আর্থার সি ক্লার্ক
Arthur Charles Clarke (১৬ ডিসেম্বর, ১৯১৭ - ১৯ মার্চ, ২০০৮) একজন বিখ্যাত বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক এবং উদ্ভাবক। তিনি বিখ্যাত অডিসি সিরিজের স্রষ্টা। একাধিকবার হুগো ও নেবুলা পুরস্কার লাভ করেছেন। ২০০১: আ স্পেস অডিসি চলচ্চিত্রে চিত্রনাট্য রচনার জন্য স্ট্যানলি কুবরিকের সাথে যৌথভাবে একাডেমি পুরস্কার মনোনয়ন পেয়েছেন। জীবনের অধিকাংশ সময়ই ক্লার্ক শ্রীলঙ্কায় ছিলেন। ১৯৪৫ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত একটি বিজ্ঞান প্রবন্ধে ক্লার্কই প্রথম উপগ্রহ ভিত্তিক যোগাযোগ ব্যবস্থার ধারণা দেন, যদিও তিনি এই ধারণাকে পেটেন্ট করে আর্থিকভাবে লাভবান হওয়ার চেষ্টা করেননি। এই মহান সাহিত্যিক ও বিজ্ঞান গবেষক ২০০৮ সালের ১৯শে মার্চ শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বোতে মৃত্যুবরণ করেন।