ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক চ্যানেলে বিজ্ঞান বিষয়ক অনুষ্ঠান দেখে শৈশব কেটেছে শামীর মােন্তাজিদের। স্কুল-কলেজের গন্ডি পেরিয়ে ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগে। স্নাতক জীবনের তৃতীয় বর্ষে মহসিন হলে নুডুলস খেতে গিয়ে তার দেখা মেলে আয়মান সাদিকের। আয়মানের সাথে গল্প-আড্ডার একসময়ে যােগদান করেন ১০ মিনিট স্কুলে। ২০১৮ সাল পর্যন্ত প্রতিষ্ঠানটির প্রধান অপারেশন কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালনের সময় প্রায় চার শতাধিক ভিডিওতে রসায়ন এবং জীববিজ্ঞান পাঠদান করার মাধ্যমে ভীষণ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। ষাটের বেশী ক্ষুদ্র নিবন্ধ। বর্তমানে ক্যান্সার ও স্টেম সেলের উপর তিনি পিএইচডি করছেন অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে। ছােটবেলায় টিভি পর্দায় বিশ্বের কোণায় কোণায় লুকিয়ে থাকা বৈচিত্র্য দেখে শামীর মােস্তাজিদ ভ্রমণের নেশায় প্রবলভাবে আক্রান্ত হয়ে পড়েন। অবসর সময়ে কাঁধে একটা ব্যাগ ঝুলিয়ে ঘুরতে চলে যান পৃথিবীর কোন এক প্রান্তে; সেই গল্পগুলাে এসে উগলে দেন তার ওয়েবসাইটের ব্লগ সেকশনে।