শেখ রাশেদুল ইসলামের জন্ম ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি। টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানাধীন জাঙ্গালিয়া গ্রামে। পিতা : শেখ আজিজুল হক, সাবেক জেল-পুলিশ। পিতা-মাতার সস্নেহ তত্ত্বাবধানে মাড়িয়েছেন শৈশবের উঠোন। প্রাইমারি স্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশােনার হাতেখড়ি। ধার্মিক বাবা-মা ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি সীমাহীন অনুরাগ থেকে ক্লাস ওয়ান শেষ হতে-না-হতেই ছেলেকে ভর্তি করে দেন মালিকগঞ্জের এক মাদরাসায়। ওখানে কয়েক বছর পড়াশােনা করে লেখক এসে ভর্তি হন ঢাকা ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম ফরিদাবাদ-এ। ২০১৩ সালে ফরিদাবাদ মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) সম্পন্ন করেন। অতঃপর উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি জমান ইসলামি জ্ঞানের তীর্থভূমি বিশ্ববিখ্যাত দ্বীনি বিদ্যাপীঠ উম্মুল মাদারিস দারুল উলুম দেওবন্দ-এ। সেখানে ২০১৪ সালে দ্বিতীয় বারের মতাে দাওরায়ে হাদিসের পাঠ গ্রহণ করেন। এরপর মুফতি হাবিবুর রহমান খায়রাবাদি হাফিজাহুল্লাহ এবং মুফতি নােমান সিতাপুরি হাফিজাহুল্লাহ-এর একান্ত সাহচর্য ও দিকনির্দেশনায় তিন বছর ফিকহ্ ও ফতােয়ার কাজ করেন।
ছাত্রজীবনের প্রতিটি পরীক্ষা-ই লেখক ঈর্ষণীয় ফলাফল অর্জন করেছেন। সানুবিয়্যা উলইয়াতে বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার মেধা তালিকায় ১৩ � ...
বিস্তারিত দেখুন
শেখ রাশেদুল ইসলামের জন্ম ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি। টাঙ্গাইল জেলার নাগরপুর থানাধীন জাঙ্গালিয়া গ্রামে। পিতা : শেখ আজিজুল হক, সাবেক জেল-পুলিশ। পিতা-মাতার সস্নেহ তত্ত্বাবধানে মাড়িয়েছেন শৈশবের উঠোন। প্রাইমারি স্কুলে তার প্রাতিষ্ঠানিক পড়াশােনার হাতেখড়ি। ধার্মিক বাবা-মা ধর্মীয় শিক্ষার প্রতি সীমাহীন অনুরাগ থেকে ক্লাস ওয়ান শেষ হতে-না-হতেই ছেলেকে ভর্তি করে দেন মালিকগঞ্জের এক মাদরাসায়। ওখানে কয়েক বছর পড়াশােনা করে লেখক এসে ভর্তি হন ঢাকা ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ জামিয়া আরাবিয়া ইমদাদুল উলুম ফরিদাবাদ-এ। ২০১৩ সালে ফরিদাবাদ মাদরাসা থেকে দাওরায়ে হাদিস (মাস্টার্স) সম্পন্ন করেন। অতঃপর উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি জমান ইসলামি জ্ঞানের তীর্থভূমি বিশ্ববিখ্যাত দ্বীনি বিদ্যাপীঠ উম্মুল মাদারিস দারুল উলুম দেওবন্দ-এ। সেখানে ২০১৪ সালে দ্বিতীয় বারের মতাে দাওরায়ে হাদিসের পাঠ গ্রহণ করেন। এরপর মুফতি হাবিবুর রহমান খায়রাবাদি হাফিজাহুল্লাহ এবং মুফতি নােমান সিতাপুরি হাফিজাহুল্লাহ-এর একান্ত সাহচর্য ও দিকনির্দেশনায় তিন বছর ফিকহ্ ও ফতােয়ার কাজ করেন।
ছাত্রজীবনের প্রতিটি পরীক্ষা-ই লেখক ঈর্ষণীয় ফলাফল অর্জন করেছেন। সানুবিয়্যা উলইয়াতে বেফাকের কেন্দ্রীয় পরীক্ষার মেধা তালিকায় ১৩ তম স্থান অর্জন করেছেন। তাকমিল ও ফজিলত মারহালায় পেয়েছেন মুমতাজ বা স্টার। মার্ক। দারুল উলুম দেওবন্দের সালানা ইমতেহানেও মুমতাজ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। তাছাড়া দাওরায়ে হাদিসে মাদরাসার দ্বিতীয় সাময়িক পরীক্ষায় মেধা-তালিকায় অর্জন। করেছেন তৃতীয় স্থান।
২০১৭ সালে দেশে ফিরে ফরিদাবাদ মাদরাসার প্রধান মুফতি পীরে কামেল আল্লামা মুফতি আবু সাঈদ সাহেবের প্রতিষ্ঠিত ফুলছোঁয়া মাদরাসায় দারুল ইফতার মুশরিফ (প্রধান) হিসেবে কর্মজীবন শুরু করেন। মৌলভি সাদ সাহেবের ভ্রান্ত চিন্তাধারা, বয়ান ও পর্যালােচনা লেখকের। প্রথম কাগুজে সন্তান।