বর্তমান আরব জাহানের বিশিষ্ট দাঈ ডক্টর মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী। খুব কম বয়সেই তিনি বক্তৃতা ও লেখার মাধ্যমে আরব অনারব সর্বত্র সাড়া ফেলে দিয়েছেন। পৰিলেখকটতি পশ্চিমা দুনিয়ায়ও তিনি এখন এক নামে পরিচিত।
ডক্টর আরিফীর জন্ম ১৯৭০ সালের ১৬ পৰিচিঙিবচিত। জুলাই। বংশ পরিচয়ে তিনি ইসলামের বিখ্যাত সেনাপতি খালিদ ইবনুল ওয়ালীদ রাযিয়াল্লাহু আনহু’র উত্তরসূরী । প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন দাম্মামে। এরপর সৌদী আরবের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর পড়াশুনা করেন এবং রিয়াদের বাদশা সউদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তার পিএইচডি’র বিষয় ছিল- The Views of Shaykh alIslam Ibn Taymiyyah on Sufism - a Compilation and Study.
মুহাম্মাদ আরিফীর শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল, শায়খ আবদুল্লাহ ইবনে কুউদ, শায়খ আবদুর রহমান ইবনে নাসের আল-বাররাক প্রমুখ। তিনি ইলমে ফেকাহ ও ইলমে তাফসীর শিক্ষা করেন শায়খ আবদুল আযীয ইবনে বায রহ.-এর কাছে । ইবনে বায রহ.-এর সােহবতে তিনি প্রায় পনেরাে/যােলাে বছর থাকার সৌভাগ্য লাভ করেন।
ডক্টর আরিফী জীবনের মূল কাজ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। ‘দাওয়াত ইলাল্লাহ’কে। এই লক্ষে তিনি বিভিন্ন স্থানে বক্তৃত� ...
বিস্তারিত দেখুন
বর্তমান আরব জাহানের বিশিষ্ট দাঈ ডক্টর মুহাম্মাদ ইবনে আবদুর রহমান আরিফী। খুব কম বয়সেই তিনি বক্তৃতা ও লেখার মাধ্যমে আরব অনারব সর্বত্র সাড়া ফেলে দিয়েছেন। পৰিলেখকটতি পশ্চিমা দুনিয়ায়ও তিনি এখন এক নামে পরিচিত।
ডক্টর আরিফীর জন্ম ১৯৭০ সালের ১৬ পৰিচিঙিবচিত। জুলাই। বংশ পরিচয়ে তিনি ইসলামের বিখ্যাত সেনাপতি খালিদ ইবনুল ওয়ালীদ রাযিয়াল্লাহু আনহু’র উত্তরসূরী । প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত করেন দাম্মামে। এরপর সৌদী আরবের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চতর পড়াশুনা করেন এবং রিয়াদের বাদশা সউদ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তার পিএইচডি’র বিষয় ছিল- The Views of Shaykh alIslam Ibn Taymiyyah on Sufism - a Compilation and Study.
মুহাম্মাদ আরিফীর শিক্ষকদের মধ্যে অন্যতম হলেন বিখ্যাত হাদীস বিশারদ শায়খ মুহাম্মাদ ইবনে ইসমাঈল, শায়খ আবদুল্লাহ ইবনে কুউদ, শায়খ আবদুর রহমান ইবনে নাসের আল-বাররাক প্রমুখ। তিনি ইলমে ফেকাহ ও ইলমে তাফসীর শিক্ষা করেন শায়খ আবদুল আযীয ইবনে বায রহ.-এর কাছে । ইবনে বায রহ.-এর সােহবতে তিনি প্রায় পনেরাে/যােলাে বছর থাকার সৌভাগ্য লাভ করেন।
ডক্টর আরিফী জীবনের মূল কাজ হিসেবে বেছে নিয়েছেন। ‘দাওয়াত ইলাল্লাহ’কে। এই লক্ষে তিনি বিভিন্ন স্থানে বক্তৃতা করে থাকেন। এরপরও তিনি রাজধানী রিয়াদের বাদশা সউদ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর এবং আল-বাওয়ারদী জামে মসজিদের খতীব । শুক্রবার জুমার সময় তার মসজিদে তিল ধারণের ঠায় থাকে না।
ডক্টর আরিফী দাওয়াহ বিষয়ক বিভিন্ন সংগঠনের সদস্য। একইভাবে তিনি আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইসলামী অর্গানাইজেশনেরও মেম্বার। এসূত্রে রাবেতা আলমে ইসলামী ও বিশ্ব মুসলিম উলামা ঐক্য পরিষদে তার সদস্যপদ বিশেষভাবে উল্লেখযােগ্য।
সুসাহিত্যিক ডক্টর আরিফী একজন সুবক্তা। তার বক্তৃতার কয়েক ডজন অডিও-ভিডিও ক্যাসেট বাজারে পাওয়া যায় এবং সেগুলাে থেকে মুসলিম সমাজ অনেক উপকৃত হচ্ছে। মাত্র চুয়াল্লিশ বছর বয়স্ক এই বিজ্ঞ আলেম প্রায় বিশ/পঁচিশটি পুস্তক রচনা করেছেন। সেগুলাের প্রত্যেকটি বিক্রির বেলায় রেকর্ড সৃষ্টি করেছে। তবে বক্ষমাণ পুস্তকটি তার অন্যান্য বইয়ের রেকর্ডও ছাড়িয়ে গেছে। দুনিয়ার অনেক ভাষায়। অনূদিতও হয়েছে এই বইটি।
আমরা তার নেক হায়াত কামনা করছি।