ড. মনোয়ারা হাকিম আলী একজন প্রাবন্ধিক, ব্যবসায়ি সংগঠক ও সমাজসেবক। জন্ম ১৯৫৮, চট্টগ্রাম। রক্ষণশীল চট্টগ্রামের নানান প্রতিকুলতায় বেড়ে ওঠা মনোয়ারা হাকিম আলী বর্তমানে দেশের একজন সফল ব্যবসায়িক নেতা, নারী উদ্যোক্তা ও সংগঠক। তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে সমাজেসেবা, শিশুর নৈতিক চরিত্র বিকাশ, দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন, নারীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন, সমাজকে দুর্নীতি থেকে অবমুক্তকরণ ও মাদকাশক্তি থেকে রক্ষাসহ নানান কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের একজন প্রথিতযশা ও সফল সমাজকর্মী হিসেবে নিজেকে স্ব-নামে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দেশে-বিদেশে নানান কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ অগণিত সম্মামনা প্রাপ্ত ড. মনোয়ারা হাকিম আলী দক্ষিণ এশিয়ায় নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নারী নেতৃত্ব বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। কর্মজীবনের শুরু থেকেই একজন সচেতন নারী হিসেবে দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে নানান প্রতিকূলতা ডিঙ্গিয়ে সবকিছুর মুখোমুখি হয়ে কিভাবে নারীরা সামনে এগিয়ে যাবে এবং তাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সমাজ, রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধি করবে, সেসকল ভাবনা থেকেই কাজ করে যাওয়ায় মনোনিবেশ করেন তিনি। সমাজের ছোট-খাট অসংগতি ও সমস্য ...
বিস্তারিত দেখুন
ড. মনোয়ারা হাকিম আলী একজন প্রাবন্ধিক, ব্যবসায়ি সংগঠক ও সমাজসেবক। জন্ম ১৯৫৮, চট্টগ্রাম। রক্ষণশীল চট্টগ্রামের নানান প্রতিকুলতায় বেড়ে ওঠা মনোয়ারা হাকিম আলী বর্তমানে দেশের একজন সফল ব্যবসায়িক নেতা, নারী উদ্যোক্তা ও সংগঠক। তার বর্ণাঢ্য কর্মজীবনে সমাজেসেবা, শিশুর নৈতিক চরিত্র বিকাশ, দেশের পর্যটন শিল্পের উন্নয়ন, পরিবেশ রক্ষা আন্দোলন, নারীর অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ন, সমাজকে দুর্নীতি থেকে অবমুক্তকরণ ও মাদকাশক্তি থেকে রক্ষাসহ নানান কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে দেশের একজন প্রথিতযশা ও সফল সমাজকর্মী হিসেবে নিজেকে স্ব-নামে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়েছেন। দেশে-বিদেশে নানান কর্মকাণ্ডের স্বীকৃতি স্বরূপ অগণিত সম্মামনা প্রাপ্ত ড. মনোয়ারা হাকিম আলী দক্ষিণ এশিয়ায় নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে নারীর অর্থনৈতিক ক্ষমতায়ন, স্থানীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে নারী নেতৃত্ব বিকাশে বিশেষ ভূমিকা রেখে যাচ্ছেন। কর্মজীবনের শুরু থেকেই একজন সচেতন নারী হিসেবে দেশের সামাজিক প্রেক্ষাপটে নানান প্রতিকূলতা ডিঙ্গিয়ে সবকিছুর মুখোমুখি হয়ে কিভাবে নারীরা সামনে এগিয়ে যাবে এবং তাদের কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে সমাজ, রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রের অর্থনীতিকে সমৃদ্ধি করবে, সেসকল ভাবনা থেকেই কাজ করে যাওয়ায় মনোনিবেশ করেন তিনি। সমাজের ছোট-খাট অসংগতি ও সমস্যাগুলো চোখে পড়লেই স্ব-উদ্যোগে তার প্রতিকার ও প্রতিরোধে এগিয়ে যেতেন। তার দীর্ঘ দিনের পথচলায় নানান চড়াই-উত্রাই এবং প্রতিকূল পরিস্থিতিকে মোকাবেলা করে তিনি সামনে এগিয়ে এসেছেন। পৃথিবীর প্রায় দেশে ভ্রমণ করে এবং দেশের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে সরাসরি সম্পৃক্ত থেকে তিনি জীবনে কিভাবে সফল হতে হয়, সে বিষয়ে বাস্তব ধারণা অর্জন করেছেন। তার দীর্ঘদিনের পথচলায় সাধারণ মানুষ থেকে শুরু করে নারী উদ্যোক্তা ও বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ কর্মজীবনে এগিয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে নানান পরামর্শ নিতে আসতেন। তিনি সমাজে কর্মস্পৃহা সম্পৃক্ত মানুষের প্রতি অত্যন্ত দ্বায়বদ্ধ। সেই দ্বায়বদ্ধতা থেকেই তিনি রচনা করেন 'সাফল্যের কলা কৌশল' শীর্ষক বইটি। তিনি তার রচিত এই বইটি নিজের জীবনের অভিজ্ঞতা ও পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে অর্জিত জ্ঞান ও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তের মাধ্যমে মানুষের জীবনে কিভাবে সামনে এগিয়ে যাওয়া যায় এই বিষয়ে অত্যন্ত সাবলীল ভাষায় তুলে ধরেছেন। আশা করি বইটি পাঠকপ্রিয়তা লাভ করবে এবং মানুষের কর্মজীবনে অনেক সহযোগী হবে।