সুখময় মুখােপাধ্যায়ের পিতৃভূমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায়; তাঁর নিজের জন্ম ও শিক্ষা-দীক্ষা কলকাতায়। ছাত্রজীবন শেষ করার পরে ১৯৫৩ খ্রীষ্টাব্দে তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে (শান্তি নিকেতন) বৃত্তিভােগী গবেষক হিসাবে যােগদান করেন। এবং ১৯৫৬ খ্রীষ্টাব্দে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়েই অধ্যাপকের পদে উন্নীত হন; ১৯৯৬ খ্রীষ্টাব্দে তিনি চাকরী থেকে প্রফেসর হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। ইতিহাস ছাড়া সাহিত্য, সঙ্গীত, সংস্কৃতি, নাটক, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা, রাজনীতি প্রভৃতি বিষয়েও তার আগ্রহ ছিল অপরিসীম। নানা বিষয়েই তিনি বই লিখেছেন, কয়েকটি উপন্যাস-গ্রন্থও রচনা করেছেন ।
লেখা এবং পড়া ছাড়া ভ্রমণও ছিল তার। জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ। ভারতের অসংখ্য জায়গায় এবং ভারতের বাইরেও ৭৭টি দেশে (অধিকাংশই নিজ ব্যয়ে) তিনি ভ্রমণ করেছেন । অজানাকে জানার কোন সুযােগই তিনি ছাড়েন নি। দেশ-বিদেশের বহু উৎসবঅনুষ্ঠানে তিনি যােগদান করেছেন। এই বরেণ্য লেখক ২৯ অক্টোবর ২০০০ মৃত্যুবরণ করেন ।
...
সুখময় মুখােপাধ্যায়ের পিতৃভূমি পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলায়; তাঁর নিজের জন্ম ও শিক্ষা-দীক্ষা কলকাতায়। ছাত্রজীবন শেষ করার পরে ১৯৫৩ খ্রীষ্টাব্দে তিনি বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে (শান্তি নিকেতন) বৃত্তিভােগী গবেষক হিসাবে যােগদান করেন। এবং ১৯৫৬ খ্রীষ্টাব্দে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়েই অধ্যাপকের পদে উন্নীত হন; ১৯৯৬ খ্রীষ্টাব্দে তিনি চাকরী থেকে প্রফেসর হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। ইতিহাস ছাড়া সাহিত্য, সঙ্গীত, সংস্কৃতি, নাটক, চলচ্চিত্র, খেলাধুলা, রাজনীতি প্রভৃতি বিষয়েও তার আগ্রহ ছিল অপরিসীম। নানা বিষয়েই তিনি বই লিখেছেন, কয়েকটি উপন্যাস-গ্রন্থও রচনা করেছেন ।
লেখা এবং পড়া ছাড়া ভ্রমণও ছিল তার। জীবনের অপরিহার্য অঙ্গ। ভারতের অসংখ্য জায়গায় এবং ভারতের বাইরেও ৭৭টি দেশে (অধিকাংশই নিজ ব্যয়ে) তিনি ভ্রমণ করেছেন । অজানাকে জানার কোন সুযােগই তিনি ছাড়েন নি। দেশ-বিদেশের বহু উৎসবঅনুষ্ঠানে তিনি যােগদান করেছেন। এই বরেণ্য লেখক ২৯ অক্টোবর ২০০০ মৃত্যুবরণ করেন ।