সুধীর চক্রবর্তীর জন্ম ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪। পৈতৃক ভিটা নদিয়া জেলার দিগনগর। ১৯৪২ সাল থেকে কৃষ্ণনগরের স্থায়ী বাসিন্দা। বঙ্গভাষা ও সাহিত্যে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.এ। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচ. ডি। ১৯৯৪ সালে সরকারি কলেজের অধ্যাপনা থেকে অবসর নিয়ে এখন সর্বক্ষণের লেখক। নেশা: গান শােনা, গান গাওয়া আর গান নিয়ে লেখালেখি। পছন্দসই আর একটি কাজ হল ধ্রুবপদ’ নামের বার্ষিক সংকলন সম্পাদনা ও প্রকাশ করা। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে লৌকিক গৌণধর্ম বিষয়ে সরেজমিন সন্ধানের কাজ চলছে। সাহেবধনী, বলরামী, কর্তাভজা ও লালনপন্থীদের সম্পর্কে স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ। ভাষণ দেবার জন্য ১৯৯৯ সালে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন আমেরিকার টেক্সাসের অন্তর্গত আর্ভিং শহ� ...
বিস্তারিত দেখুন
সুধীর চক্রবর্তীর জন্ম ১৯ সেপ্টেম্বর ১৯৩৪। পৈতৃক ভিটা নদিয়া জেলার দিগনগর। ১৯৪২ সাল থেকে কৃষ্ণনগরের স্থায়ী বাসিন্দা। বঙ্গভাষা ও সাহিত্যে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের এম.এ। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচ. ডি। ১৯৯৪ সালে সরকারি কলেজের অধ্যাপনা থেকে অবসর নিয়ে এখন সর্বক্ষণের লেখক। নেশা: গান শােনা, গান গাওয়া আর গান নিয়ে লেখালেখি। পছন্দসই আর একটি কাজ হল ধ্রুবপদ’ নামের বার্ষিক সংকলন সম্পাদনা ও প্রকাশ করা। দীর্ঘ চল্লিশ বছর ধরে লৌকিক গৌণধর্ম বিষয়ে সরেজমিন সন্ধানের কাজ চলছে। সাহেবধনী, বলরামী, কর্তাভজা ও লালনপন্থীদের সম্পর্কে স্বীকৃত বিশেষজ্ঞ। ভাষণ দেবার জন্য ১৯৯৯ সালে আমন্ত্রিত হয়েছিলেন আমেরিকার টেক্সাসের অন্তর্গত আর্ভিং শহরে। এ পর্যন্ত প্রকাশিত গদ্যগ্রন্থ কুড়িটি—যার বিষয় সংগীত, রবীন্দ্রসংগীত, লােকধর্ম, নিম্নবর্গের সংস্কৃতি, দেশজ শিল্পকলা, গ্রাম, মেলা ও মহােৎসব, মৃৎশিল্প, সাহিত্য এবং বাউল-ফকিরদের কথা। নিজস্ব ঢঙে লেখা আখ্যানমূলক বিচিত্র রচনা: ‘গভীর নির্জন পথে, ‘নির্বাস, সদর-মফস্বল’, ‘পঞ্চগ্রামের কড়চা ও ‘মাটি-পৃথিবীর টানে। পেয়েছেন শিরােমণি পুরস্কার (১৯৯৩), আচার্য দীনেশচন্দ্র সেন পুরস্কার (১৯৯৫-৯৬), নরসিংদাস পুরস্কার (১৯৯৬)। ১৪০৮ বঙ্গাব্দের আনন্দ পুরস্কার পেয়েছেন ‘বাউল ফকির কথা’ বইয়ের জন্য।