শামসুদ্দীন আবুল কালাম দক্ষিণ বাংলার বৃহত্তর বরিশালের নলছিটি থানার কামদেবপুর গ্রামে ১৯২৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। খুব অল্পবয়সেই তিনি লেখালেখি শুরু করেন। মাত্র এগারাে বছর বয়সে হাইস্কুলের ছাত্রাবস্থায়। তার ‘কাকলি মুখর কিশাের উপন্যাস পাঠকদের মধ্যে সাড়া ফেলেছিল। পিতা আকরাম আলী পুত্রের লেখাপড়া ও সাহিত্যচর্চার জন্য বরিশালের আলেকান্দায় একটি বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন সেসময়ে। ইংরেজি উ বিল, থেকে স্কুলের শিক্ষা সমাপ্ত করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। পরবর্তী জীবনে তিনি ইটালীর রােম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভরেট ডিী লাভ করেন। যে গল্পসফট তাকে বিশেষভাবে পরিচিত করিয়েহে সেই গণহও অত্যন্ত অল্পবয়সে যখন তিনি কলকাতা � ...
বিস্তারিত দেখুন
শামসুদ্দীন আবুল কালাম দক্ষিণ বাংলার বৃহত্তর বরিশালের নলছিটি থানার কামদেবপুর গ্রামে ১৯২৬ সালে জন্মগ্রহণ করেন। খুব অল্পবয়সেই তিনি লেখালেখি শুরু করেন। মাত্র এগারাে বছর বয়সে হাইস্কুলের ছাত্রাবস্থায়। তার ‘কাকলি মুখর কিশাের উপন্যাস পাঠকদের মধ্যে সাড়া ফেলেছিল। পিতা আকরাম আলী পুত্রের লেখাপড়া ও সাহিত্যচর্চার জন্য বরিশালের আলেকান্দায় একটি বাড়ি নির্মাণ করেছিলেন সেসময়ে। ইংরেজি উ বিল, থেকে স্কুলের শিক্ষা সমাপ্ত করে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণ করেন। পরবর্তী জীবনে তিনি ইটালীর রােম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ভরেট ডিী লাভ করেন। যে গল্পসফট তাকে বিশেষভাবে পরিচিত করিয়েহে সেই গণহও অত্যন্ত অল্পবয়সে যখন তিনি কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের হত্র তখন প্রকাশিত হয় এবং তখন, থেকেই তিনি বিরামহীন লিখে চলেছিলেন। তিনি শিশু-কিশােরদের জন্যও প্রচুর লিখেছেন। ব্যক্তিগত জীবনে শামসুদ্দীন আবুল কালাম ছিলেন খুবই বিনীত এবং সবসময় ভাবতেন তার পরবতা বইটি আগেরটির চেয়ে বিস্তৃত পরিসর ধারণ করতে পারবে ও ভালাে হবে। তিনি যে-কোন আধুনিক সাহিত্যিকের। মতােই চিন্তা ও কথার স্বাধীনতায় বিশ্বাসী ছিলেন। তাঁর লেখার গভীরে ধর্মীয় মূল্যবােধ এবং নীতি-নৈতিকতায় বিগের বিষয়টি গভীরভাবে ঘােষিত ছিল। মানুষ এবং সমাজের পর বৈজ্ঞানিক অনুনী সার্বিক মূল্যায়ন তার চিন্তার মৌলিক ধারায় প্রকাশিত। যদিও তিনি এমন এক দেশে অহন যেখান ধময় এবং আদর্শিক সমর ঘর কখন এট কি তার বন-দর্শন এখনত এনবিক