অন্নদাশঙ্কর রায়ের জন্ম ১৫ মার্চ, ১৯০৪। ১৯২৩-এ আই. এ. ও ১৯২৫-এ বি. এ. ইংরেজি অনার্স পরীক্ষায় প্রথম, আবার ১৯২৭-এ আই. সি. এস প্রতিযােগিতায়ও প্রথম। লন্ডনে শিক্ষানবিশীর পরে ১৯২৯-এর অক্টোবরে কর্মস্থলে যােগদান। পরের বছর ২৩ অক্টোবর বিবাহ, পত্নী অ্যালিস ভার্জিনিয়া অর্ডফের নতুন নাম দেন লীলা রায় । অখণ্ড বঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ম্যাজিস্ট্রেট ও জজ ছিলেন ১৯৪৭ পর্যন্ত। পশ্চিমবঙ্গে নানা উচ্চ পদে থাকার পর ১৯৫০-এ চাকুরিতে ত্যাগপত্র দেন, কিন্তু বিচার বিভাগের সচিব পদ থেকে মুক্তি পান ১৯৫১-তে সাতচল্লিশ বছর বয়সে। তখন থেকে সাহিত্য সাধনার জন্য শান্তিনিকেতনে বাস। সাহিত্য অকাদেমির প্রতিষ্ঠাক্রমের সঙ্গে যুক্ত হন। তাঁর অপর সাধনা হয় দুই বাংলার সেতুবন্ধ� ...
বিস্তারিত দেখুন
অন্নদাশঙ্কর রায়ের জন্ম ১৫ মার্চ, ১৯০৪। ১৯২৩-এ আই. এ. ও ১৯২৫-এ বি. এ. ইংরেজি অনার্স পরীক্ষায় প্রথম, আবার ১৯২৭-এ আই. সি. এস প্রতিযােগিতায়ও প্রথম। লন্ডনে শিক্ষানবিশীর পরে ১৯২৯-এর অক্টোবরে কর্মস্থলে যােগদান। পরের বছর ২৩ অক্টোবর বিবাহ, পত্নী অ্যালিস ভার্জিনিয়া অর্ডফের নতুন নাম দেন লীলা রায় । অখণ্ড বঙ্গের বিভিন্ন জেলায় ম্যাজিস্ট্রেট ও জজ ছিলেন ১৯৪৭ পর্যন্ত। পশ্চিমবঙ্গে নানা উচ্চ পদে থাকার পর ১৯৫০-এ চাকুরিতে ত্যাগপত্র দেন, কিন্তু বিচার বিভাগের সচিব পদ থেকে মুক্তি পান ১৯৫১-তে সাতচল্লিশ বছর বয়সে। তখন থেকে সাহিত্য সাধনার জন্য শান্তিনিকেতনে বাস। সাহিত্য অকাদেমির প্রতিষ্ঠাক্রমের সঙ্গে যুক্ত হন। তাঁর অপর সাধনা হয় দুই বাংলার সেতুবন্ধন। ১৯৬৭-তে পত্মীর দুর্ঘটনা ও কলকাতা বাস শুরু। ৬ অক্টোবর ১৯৯২ পত্নী বিয়ােগ । উপন্যাস ২২, ছােটগল্প ১১, কবিতা-ছড়া ২০, প্রবন্ধ ৫৩, বিবিধ ১২, অন্যান্য ভাষায় গ্রন্থ ১৪ পদ্মভূষণ সাহিত্য অকাদেমির ফেলাে। বিশ্বভারতীর দেশিকোত্তম বর্ধমান ও রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি লিট আনন্দ পুরস্কার—দুবার। সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার। আরও বহু পুরস্কার ও পদক। বর্তমানে পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমির সভাপতি।