মীর হাসমত উল্লাহ ১৯৪৪ সালের ২৫শে জানুয়ারি সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং ১৯৭২ সালে মেজর পদে উন্নীত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তিনি পুলিশ বিভাগের ডিআইজি পদ থেকে অবসর নেন প্রথমে ১৯৯২ সালে। পরবর্তীতে আদালতের রায়ে অবশ্য চাকরিতে পুনর্বহাল হন এবং ২০০১ সালে স্বাভাবিকভাবেই অবসর নেন। ছাত্রজীবনে সাহিত্যচর্চায় হাতেখড়ি। তৎকালীন দি পাকিস্তান অবজারভারে তাঁর কয়েকটি গল্প প্রকাশিত হয়। কবিতা অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ১৯৮৭ সালে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ কিছু অনুভূতি। তাঁর আরও একটি কাব্যগ্রন্থ উপন্যাস চিঠি প্রকাশিত হয় ১৯৯০ সালে। কবিতা ছাড়াও গান রচনা করেছেন। তাঁর কিছু গান বাংলাদেশ বেতার, চট্টগ্রাম থেকে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন থেকে নিয়মিত প্রচার হয়। সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি তিনি বাস্তব জীবন এবং সামাজিক বৈষম্য নিরসনে চিন্তা-ভাবনায় আগ্রহী। তিনি দুই পুত্র এবং এক কন্যার জনক।
...
মীর হাসমত উল্লাহ ১৯৪৪ সালের ২৫শে জানুয়ারি সিলেটে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৫ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনীতে যোগদান করেন এবং ১৯৭২ সালে মেজর পদে উন্নীত হন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে তিনি সক্রিয়ভাবে অংশ নেন। তিনি পুলিশ বিভাগের ডিআইজি পদ থেকে অবসর নেন প্রথমে ১৯৯২ সালে। পরবর্তীতে আদালতের রায়ে অবশ্য চাকরিতে পুনর্বহাল হন এবং ২০০১ সালে স্বাভাবিকভাবেই অবসর নেন। ছাত্রজীবনে সাহিত্যচর্চায় হাতেখড়ি। তৎকালীন দি পাকিস্তান অবজারভারে তাঁর কয়েকটি গল্প প্রকাশিত হয়। কবিতা অঙ্গনে তাঁর পদচারণ ১৯৮৭ সালে। তাঁর প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থ কিছু অনুভূতি। তাঁর আরও একটি কাব্যগ্রন্থ উপন্যাস চিঠি প্রকাশিত হয় ১৯৯০ সালে। কবিতা ছাড়াও গান রচনা করেছেন। তাঁর কিছু গান বাংলাদেশ বেতার, চট্টগ্রাম থেকে এবং বাংলাদেশ টেলিভিশন থেকে নিয়মিত প্রচার হয়। সাহিত্যচর্চার পাশাপাশি তিনি বাস্তব জীবন এবং সামাজিক বৈষম্য নিরসনে চিন্তা-ভাবনায় আগ্রহী। তিনি দুই পুত্র এবং এক কন্যার জনক।