মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া ২৪ জুলাই ১৯৫২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। যখন তিনি ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন, তখন মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ২ নম্বর সেক্টরের তরুণ গণযোদ্ধা হিসেবে কাজ করেন। মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি মেজর খালেদ মোশাররফ ও ক্যাপ্টেন হায়দারের সহযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ১৯৭৪ সালের ৯ জানুয়ারি যোগদান করে ১৯৭৫ সালের ১১ জানুয়ারি ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কমিশনপ্রাপ্ত হন। ১৯৮৩ সালে বেইজিং ল্যাংগুয়েজ এন্ড কালচার ইউনিভার্সিটি থেকে চীনা ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন এবং ১৯৯৬ সালের ১২ জুলাই সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। মুক্তিযুদ্ধ এবং একমাত্র পুত্র সাবিতের মৃত্যুর যন্ত্রণা সত্ত্বেও, তিনি সবুজ ও উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন।
...
মেজর কামরুল হাসান ভূঁইয়া ২৪ জুলাই ১৯৫২ সালে জন্মগ্রহণ করেন। যখন তিনি ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজে এইচএসসি পরীক্ষার্থী ছিলেন, তখন মুক্তিযুদ্ধে যোগদান করেন এবং মুক্তিযুদ্ধের ২ নম্বর সেক্টরের তরুণ গণযোদ্ধা হিসেবে কাজ করেন। মুক্তিযুদ্ধের কিংবদন্তি মেজর খালেদ মোশাররফ ও ক্যাপ্টেন হায়দারের সহযোদ্ধা হিসেবে তাঁর অবদান ছিল উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে ১৯৭৪ সালের ৯ জানুয়ারি যোগদান করে ১৯৭৫ সালের ১১ জানুয়ারি ৪র্থ ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে কমিশনপ্রাপ্ত হন। ১৯৮৩ সালে বেইজিং ল্যাংগুয়েজ এন্ড কালচার ইউনিভার্সিটি থেকে চীনা ভাষায় স্নাতকোত্তর ডিগ্রি লাভ করেন এবং ১৯৯৬ সালের ১২ জুলাই সেনাবাহিনী থেকে স্বেচ্ছায় অবসর নেন। মুক্তিযুদ্ধ এবং একমাত্র পুত্র সাবিতের মৃত্যুর যন্ত্রণা সত্ত্বেও, তিনি সবুজ ও উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেন।