বাংলাদেশের সাহিত্যাঙ্গনে খালেক বিন জয়েনউদদীন সুপরিচিত নাম। শিশুতােষ রচনা এবং বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রবন্ধ লিখে তিনি যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। পঞ্চাশ বছর ধরে তিনি সাহিত্যচর্চা করছেন। তাঁর রচিত ধানসুপারি পানসুপারি, আতাগাছে তােতাপাখি, আপিল চাপিল ঘণ্টিমালা, জলকন্যে ঘাঘাের নদী, বকুলবনে জোছনাপরি, মউঝুরঝুর পুবাল হাওয়া, রােকনুজ্জামান খান দাদাভাই, একাত্তরের অশােক, নলিনীকান্ত ভট্টশালী, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের গণহত্যা, হস্তাক্ষরে শামসুর রাহমানের ছড়া-কবিতা ও পালকি চলে গগনতলে বইগুলাে পাঠকমহলে বিপুলভাবে সমাদৃত হয়েছে। খালেক বিন জয়েনউদদীন ১৯৫৪ সালের ২৪শে জানুয়ারি গােপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া ...
বিস্তারিত দেখুন
বাংলাদেশের সাহিত্যাঙ্গনে খালেক বিন জয়েনউদদীন সুপরিচিত নাম। শিশুতােষ রচনা এবং বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক প্রবন্ধ লিখে তিনি যথেষ্ট সুনাম অর্জন করেছেন। পঞ্চাশ বছর ধরে তিনি সাহিত্যচর্চা করছেন। তাঁর রচিত ধানসুপারি পানসুপারি, আতাগাছে তােতাপাখি, আপিল চাপিল ঘণ্টিমালা, জলকন্যে ঘাঘাের নদী, বকুলবনে জোছনাপরি, মউঝুরঝুর পুবাল হাওয়া, রােকনুজ্জামান খান দাদাভাই, একাত্তরের অশােক, নলিনীকান্ত ভট্টশালী, বঙ্গবন্ধু ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা, বাংলাদেশের গণহত্যা, হস্তাক্ষরে শামসুর রাহমানের ছড়া-কবিতা ও পালকি চলে গগনতলে বইগুলাে পাঠকমহলে বিপুলভাবে সমাদৃত হয়েছে। খালেক বিন জয়েনউদদীন ১৯৫৪ সালের ২৪শে জানুয়ারি গােপালগঞ্জ জেলার কোটালীপাড়া উপজেলাধীন চিত্রাপাড়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। পড়াশােনা করেন ঢাকা কলেজ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ।। তিনি বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে অনার্স নিয়ে ১৯৭৫ সালে এমএ পাশ করেন। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেন। এবং যুদ্ধকালে যশােরের বারােবাজারে ধৃত হয়ে পাকিস্তানি সেনা ছাউনিতে অকথ্য নির্যাতন ভােগ করেন এবং সাতমাস বন্দী থাকেন। পঁচাত্তরের পর তিনি ছড়া লিখে বঙ্গবন্ধু হত্যার প্রথম প্রতিবাদ করেন, যা নি.গুণ ও বাংলার বিবেক আবুল ফজলের সাথে মাসিক সমকালে প্রকাশিত হয়।
সাহিত্যেচর্চার জন্য তিনি বঙ্গবন্ধু সাহিত্য পরিষদ, বাংলাদেশ লেখিকা সংঘ, অগ্রণী ব্যাংক, তরিকত মিশন, আবু জাফর ওবায়দুল্লাহ স্মৃতি পরিষদ, কোটালীপাড়া গুণীজন সংবর্ধনা পরিষদ ও বাংলা একাডেমির সাহিত্য পুরস্কার লাভ করেছেন।