হুমায়ূন কে. এম. এ. হাই, জন্ম 4ঠা ফেব্রুয়ারি, 1931, কুমিল্লা। তাঁর ছাত্রজীবন কেটেছে কুমিল্লা, ফরিদপুর, রাজশাহী ও ঢাকায়। 1955 সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এম. বি. বি. এস ও 1964 সালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ. ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন। পিএইচ. ডি. করার সময় তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র ছিল নিউরো-ফার্মাকোলজী (মস্তিষ্কে বিশেষ বিশেষ ভেষজ পদার্থের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সংক্রান্ত বিষয়)। তিনি 1952 সালে ভাষা আন্দোলনে ও 1971 সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে প্রথম পরেরো বছর তিনি পাকিস্তান/বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদে ঔষধ-বিষয়ক গবেষণার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। 1974 সাল থেকে তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিভিন্ন পদে কাজ করেন। বাংলাদেশে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তিনি প্রথম পরিচালক। সরকারী চাকুরী থেকে অবসরের পরে 1992 থেকে 1999 সাল পর্যন্ত তিনি বিশ্ব ব্যাংক ঢাকা অফিসে সিনিয়র কনসালট্যান্ট পদে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি অবসরপ্রাপ্ত। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত মানবমস্তিষ্ক তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ।
...
হুমায়ূন কে. এম. এ. হাই, জন্ম 4ঠা ফেব্রুয়ারি, 1931, কুমিল্লা। তাঁর ছাত্রজীবন কেটেছে কুমিল্লা, ফরিদপুর, রাজশাহী ও ঢাকায়। 1955 সালে তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে এম. বি. বি. এস ও 1964 সালে এডিনবরা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচ. ডি. ডিগ্রি অর্জন করেন। পিএইচ. ডি. করার সময় তাঁর গবেষণার ক্ষেত্র ছিল নিউরো-ফার্মাকোলজী (মস্তিষ্কে বিশেষ বিশেষ ভেষজ পদার্থের ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া সংক্রান্ত বিষয়)। তিনি 1952 সালে ভাষা আন্দোলনে ও 1971 সালে স্বাধীনতাযুদ্ধে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন। কর্মজীবনে প্রথম পরেরো বছর তিনি পাকিস্তান/বাংলাদেশ বিজ্ঞান ও শিল্প গবেষণা পরিষদে ঔষধ-বিষয়ক গবেষণার কাজে নিয়োজিত ছিলেন। 1974 সাল থেকে তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অধীনে বিভিন্ন পদে কাজ করেন। বাংলাদেশে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের তিনি প্রথম পরিচালক। সরকারী চাকুরী থেকে অবসরের পরে 1992 থেকে 1999 সাল পর্যন্ত তিনি বিশ্ব ব্যাংক ঢাকা অফিসে সিনিয়র কনসালট্যান্ট পদে কাজ করেন। বর্তমানে তিনি অবসরপ্রাপ্ত। বাংলা একাডেমী থেকে প্রকাশিত মানবমস্তিষ্ক তাঁর একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ।