ইতিহাস রচনা ও গবেষণার ক্ষেত্রে আসাদুজ্জামান আসাদ পাঠক মহলে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছেন। উপমহাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তার লেখালেখির প্রধান বিষয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। জন্ম ১৯৬০ সালে নড়াইলে। বাবা আলী আহম্মেদ ভূঁইয়া, মা রিজিয়া বেগম। তিন বছর বয়সে পিতৃহীন। শৈশব ও কৈশাের কেটেছে লােহাগড়া থানার সারােল ও তালবাড়িয়া গ্রামে। যৌবনের শীর্ষ সময় থেকেছেন যশাের শহরে। লেখালেখি করছেন চার দশক ধরে। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ জীবনের প্রধান ঘটনা। চিন্তায় ও মননে লালন করেন গ্রামীণ লােকজ সংস্কৃতি। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অসমাপ্ত। কর্মজীবন ব্যাপক বৈচিত্র্যময়। বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান। অপছন্দ কৃত্রিম অহমিকা ...
বিস্তারিত দেখুন
ইতিহাস রচনা ও গবেষণার ক্ষেত্রে আসাদুজ্জামান আসাদ পাঠক মহলে ব্যাপক পরিচিতি পেয়েছেন। উপমহাদেশের সামাজিক, রাজনৈতিক ও মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস তার লেখালেখির প্রধান বিষয়। বাঙালি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী। জন্ম ১৯৬০ সালে নড়াইলে। বাবা আলী আহম্মেদ ভূঁইয়া, মা রিজিয়া বেগম। তিন বছর বয়সে পিতৃহীন। শৈশব ও কৈশাের কেটেছে লােহাগড়া থানার সারােল ও তালবাড়িয়া গ্রামে। যৌবনের শীর্ষ সময় থেকেছেন যশাের শহরে। লেখালেখি করছেন চার দশক ধরে। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ জীবনের প্রধান ঘটনা। চিন্তায় ও মননে লালন করেন গ্রামীণ লােকজ সংস্কৃতি। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা অসমাপ্ত। কর্মজীবন ব্যাপক বৈচিত্র্যময়। বর্তমানে ঢাকায় অবস্থান। অপছন্দ কৃত্রিম অহমিকা, উগ্র আধুনিকতা, শহুরে জীবন। দেশপ্রেম প্রধান আদর্শ। ঘৃণা করেন রাজনীতিকদের দলবদল। শ্রদ্ধা করেন মুক্তিযােদ্ধাদের। প্রিয় ব্যক্তিত্ব বঙ্গবন্ধু , নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু ও এস, এম. সুলতান। প্রাচীন বাংলা গান ও মঞ্চ নাটকের প্রতি প্রবল আকর্ষণ। রবীন্দ্রনাথের গান আর জীবনানন্দের কবিতায় নিজেকে খুঁজে পান। নজরুলের রচনায় উদ্দীপ্ত হন। হারিয়ে যাওয়া দিন আর পাহাড়ের প্রতি প্রচণ্ড দুর্বলতা। প্রিয় ঋতু বর্ষা। শখ রিকশায় ঘােরা ও কলম কেনা। প্রিয় অনুভূতি শীতের প্রারম্ভে আর বসন্তের আগমনে। সহ্য করতে পারেন না অবজ্ঞা ও অবহেলা। শ্রেষ্ঠ সম্পদ বাল্যকালের স্মৃতি। প্রিয় খেলা ফুটবল। ভালােবাসেন শিমুল, বকুল, অশােক আর কদম ফুল । প্রিয় খাবার পান্তা ও ঝালমুড়ি। সংসার-জীবনকে ভাবেন অন্যরকম বন্দিশালা। ভাগ্যে বিশ্বাস করেন না। থাকতে চান নিভৃতে, একাকী।