ড. মােহাম্মদ জহুরুল ইসলাম ১৯৭৪ সালে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত সানন্দবাড়ীতে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবদুর রাজ্জাক সরকার, মাতার নাম জোহরা খাতুন। পিতা একজন সমাজসেবক এবং আধুনিক সানন্দবাড়ীর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সুপরিচিত।
তিনি সানন্দবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি (১৯৮৯) এবং সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর থেকে এইচএসসি (১৯৯১) পাশ করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (অনার্স), এমএ ডিগ্রি (১৯৯৯) এবং পিএইচডি ডিগ্রি (২০১৮) অর্জন করেন। ২০০৫ সালে বিসিএস (শিক্ষা) ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা হিসাবে সরকারি চাকরিতে যােগদান করেন। বর্তমানে সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ২০১২ সালে ১ বছরের পােস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন আইসিটি (পিজিডি ইন আইসিটি) ডিগ্রি লাভ করেন।
ইতিহাস বিভাগে অধ্যাপনার পাশাপাশি কলেজে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি বিষয়েও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া কোকারিকুলাম এক্টিভিটিসের অংশ হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (BNCC) এর পিইউও এর দায়িত্ব পালন করছেন। স্থানীয় ইতিহাসচর্চাকে । ভালবেসে তিনি বগুড়া জেলা গেজেটিয়া� ...
বিস্তারিত দেখুন
ড. মােহাম্মদ জহুরুল ইসলাম ১৯৭৪ সালে জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত সানন্দবাড়ীতে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতার নাম আবদুর রাজ্জাক সরকার, মাতার নাম জোহরা খাতুন। পিতা একজন সমাজসেবক এবং আধুনিক সানন্দবাড়ীর প্রতিষ্ঠাতা হিসেবে সুপরিচিত।
তিনি সানন্দবাড়ী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি (১৯৮৯) এবং সরকারি আশেক মাহমুদ কলেজ, জামালপুর থেকে এইচএসসি (১৯৯১) পাশ করেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএ (অনার্স), এমএ ডিগ্রি (১৯৯৯) এবং পিএইচডি ডিগ্রি (২০১৮) অর্জন করেন। ২০০৫ সালে বিসিএস (শিক্ষা) ক্যাডারের একজন কর্মকর্তা হিসাবে সরকারি চাকরিতে যােগদান করেন। বর্তমানে সিরাজগঞ্জ সরকারি কলেজের ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হিসেবে কর্মরত রয়েছেন। ২০১২ সালে ১ বছরের পােস্ট গ্রাজুয়েট ডিপ্লোমা ইন আইসিটি (পিজিডি ইন আইসিটি) ডিগ্রি লাভ করেন।
ইতিহাস বিভাগে অধ্যাপনার পাশাপাশি কলেজে তথ্য ও যােগাযােগ প্রযুক্তি বিষয়েও গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া কোকারিকুলাম এক্টিভিটিসের অংশ হিসাবে দীর্ঘদিন ধরে তিনি বাংলাদেশ ন্যাশনাল ক্যাডেট কোর (BNCC) এর পিইউও এর দায়িত্ব পালন করছেন। স্থানীয় ইতিহাসচর্চাকে । ভালবেসে তিনি বগুড়া জেলা গেজেটিয়ার এর দুটি কনটেন্ট রচনা এবং সম্পাদনা পরিষদের অন্যতম সদস্য হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়, সাময়িকীতে ইতিহাসভিত্তিক প্রবন্ধ লিখেছেন।